ফেসবুক ফ্রেন্ড এবং ফলোয়ার এর মধ্যে পার্থক্যঃ
তবে আপনার যারা ফলোয়ার আছে তারা ফেসবুকে পোস্ট করলে সেই পোস্টটা আপনার সামনে আসবে না। শুধুমাত্র আপনার পোষ্ট আপনার ফলোয়ারদের সামনে যাবে। এই কারণে দেখবেন বড় বড় সেলিব্রেটিরা তাদের ফেসবুক আইডিতে ফলোয়ার অপশন চালু করে রাখে।
এতে করে আপনার যাদের সাথে মিউচুয়াল ফ্রেন্ড থাকবেনা তারাও আপনাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠাতে পারবে। তবে ফেসবুকে ফলোয়ার অপশনটি চালু করার জন্য অবশ্যই আপনার আইডিতে আপনার বয়স ১৮ বছর হতে হবে।
এভাবে একজন সেলিব্রেটি সহজেই তার ফলোয়ার বাড়ানোর মাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে বর্তমানে চাইলে সকলেই তাদের ফেসবুক আইডিতে ফলোয়ার অপশন চালু করে রাখতে পারে। এতে তার ফেসবুক আইডিতে ফলোয়ার বাটন দেখা যাবে এবং মানুষ ফলোয়ার বাটনে ক্লিক করে তাকে ফলো করতে পারবে।
প্রোফাইলের ফলোয়ার হলে কেবল আপনারাই আমার পেজ বা প্রোফাইলের পোস্ট, ছবি বা ভিডিও আপনার
এবং আমিও আপনার প্রোফাইলের সকল কিছু দেখতে পারবো।
আরও পড়ুন: এয়ারটেল ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম - এয়ারটেল সিমের সকল কোড
ফেসবুকে ফলোয়ার বাড়ানোর ১২টি সেরা উপায়
আর আপনার মনের মধ্যে এরকমটা ফিল হয়, যদি here আমারও প্রোফাইলে অনেক বেশি ফলোয়ার থাকতো?
এখন আপনি প্রাইভেসি নামের যে সিরিজ আছে সেখানে যান এবং ফলোয়ার ও পাবলিক কন্টেন্ট নামের অপশনটাতে ক্লিক করে ভেতরে যান।
ধরুন আপনি একটি ফেইসবুক বিজনেস পেইজ তৈরি করেছেন। পেইজে আপনার ব্যবসায়িক বিভিন্ন আপডেট, নতুন পন্য সম্পর্কে তথ্য বা আপনার ব্যবসা সম্পর্কে নিত্য নতুন আপডেট শেয়ার করেন।
এরপর আপনাকে setting and privateness অপশনে ক্লিক করতে হবে।
আপনার পেজের কনটেন্টগুলো কপি হলে ধীরে ধীরে অডিয়েন্সের আগ্রহ কমে যায়। ফলে ফলোয়ারও কমতে থাকে।
তাই অবশ্যই বৈধ উপায় ছাড়া লোভে পড়ে ৫০০ টাকায় ১০০০ ফলোয়ার এমন কোন অফার দেখে ফলোয়ার কিনতে যাবেন না।